আমার পঠিত ব্লগ সমুহ

সোমবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১১

হিডেন পাসওয়ার্ড দেখুন ছোট একটা জাভা স্ক্রিপ্ট দিয়ে


আমরা অনেক সময় ব্রাউজারে সেভ করা পাসওয়ার্ড দেখার প্রয়োজন অনুভব করি। কিন্তু পাসওয়ার্ড সরাসরি দেখা যায় না। *** চিহ্ন দিয়ে হিডেন করা থাকে। যা দেখতে নিছের ছবির মত হয়ঃ
logonpic হিডেন পাসওয়ার্ড দেখুন কোন সফটওয়্যার ছাড়াই+ বিশ্বকাপের গানগুলোর ভিডিও লিঙ্ক | Techtunes
আপনি ইচ্ছে করলে হিডেন পাসওয়ার্ড গুলো দেখতে পারেন একটা জাভা স্ক্রিপ্ট দিয়ে। জাভা স্ক্রিপ্টটা কপি করে আপনার ব্রাউজারের এড্রেসে পেস্ট করে এন্টার দিন।
passfound হিডেন পাসওয়ার্ড দেখুন কোন সফটওয়্যার ছাড়াই+ বিশ্বকাপের গানগুলোর ভিডিও লিঙ্ক | Techtunes
জাভা স্ক্রিপ্টটা পাবেন এখানে। পাবেন। নিছে ও দেওয়া হলঃ
javascript: var p=r(); function r(){var g=0;var x=false;var x=z(document.forms);g=g+1;var w=window.frames;for(var k=0;k
একটা সতর্কতাঃ পাসওয়ার্ড কখনও কপি পেস্ট করে লগ ইন করবেন না। একটু অলসতার জন্য পাসওয়ার্ড চলে যেতে পারে হ্যাকারের কাছে।
আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে।

সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০১১

মিসড কল অ্যালার্ট সার্ভিসের মাধ্যমে রিয়েল টাইম কলের এসএমএস আপডেট পেতে হলে যা করবেন (ইন্জ্ঞিনিয়ারস টেকনিক )


মিসড কল অ্যালার্ট সার্ভিসের কাজ হল ফোন বন্ধ থাকা অবস্থায় মিসড কলের লিস্টটা জানানো। কিন্তু, এটাকে একটু কনফিগার করে নিলেই আপনি এর মাধ্যমে রিয়েল টাইম কলের অ্যালার্ট পেতে পারেন। যেমন ধরুন, এমন একজন আপনাকে এখন কল করবে যার সাথে আপনি এখন কথা বলতে চাচ্ছেন না। মোবাইল যদি বন্ধ রাখেন তাহলে তার কলের সাথে অন্যদের কলও আপনি রিসিভ করতে পারবেন না। অন্যরা কে কে কল করেছিল সেটা জানতে পারবেন একেবারে মোবাইল অন করার পর। এতে আপনার অনেক দরকারী কলও সময়মত পাবেন না। আসুন এই অসুবিধাটা দূর করি!

মিসড কল অ্যালার্ট সার্ভিস আসলে কলকে একটা নির্দিষ্ট নাম্বারে ডাইভার্ট করে দেয়। ডাইভার্ট কন্ডিশনটা থাকে "IF UNREACHABLE” ডাইভার্ট টু xxxxxxxxxxx। এখন আপনার কাজ হল, If unreachable এর পরিবর্তে All calls কে ঐ নাম্বারে ডাইভার্ট করা। আমি গ্রামীণের সার্ভিস ব্যবহার করি। এটা 01700006223 তে ডাইভার্ট করে। All calls এই নাম্বারে ডাইভার্ট করতে ডায়াল করুন *002*01700006223# কাজ শেষ। এখন আপনার ফোন চালু থাকলেও কেউ কল করলে বন্ধ পাবে। কিন্তু আপনি সাথে সাথে মিসড কল অ্যালার্ট পাবেন (যেহেতু আপনার মোবাইল চালু আছে)। দরকারী কোন কল হলে সাথে সাথে কলব্যাক করতে পারবেন। আর যার কল তখন রিসিভ করতে চান না সে দেখবে আপনার ফোন বন্ধ! কলব্যাক করা আপনার ইচ্ছা!!!

এটা গ্রামীণের কথা। অন্য অপারেটরের ক্ষেত্রে আপনাকে দেখতে হবে কোন নাম্বারে ডাইভার্ট করা হচ্ছে। চেক করতে ডায়াল করুন *#62# তাহলেই কোন নাম্বারে ডাইভার্ট করা আছে দেখাবে। তারপর আগের মতই *002*xxxxxxxxxxxx#

আপনি চাইলে নাম্বার বিজি থাকলে তখন আসা কলগুলোরও অ্যালার্ট পেতে পারেন! (কল ওয়েটিং চালু না থাকলে)। সেক্ষেত্রে ডায়াল করুন *67*xxxxxxxxxxxxxxxxx# দুটো একসাথেও চালু রাখতে পারেন!

আবার আগের অবস্থায় ফিরতে চাইলে (মানে স্বাভাবিক ভাবে কল রিসিভ করতে চাইলে) প্রথম * এর পরিবর্তে # লিখে একই ভাবে ডায়াল করুন। অর্থাৎ #002*xxxxxxxxxxxx# বা #67*xxxxxxxxxxxxxxxxx#

বৃহস্পতিবার, ৩ নভেম্বর, ২০১১

Call Block না করেও শিক্ষাদিন বিরক্তিকর কলারকে (বিনা খরচে বিনা সফটওয়্যার এ)



অনেক সময় আমাদের মোবাইল এ বিরক্তিকর কল আসে । সেটা বন্ধ করতে আমরা বেছে নেই call block সার্ভিস । সে জন্য অপারেটররা প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমান টাকা কেটে নেয় । এমনকি আমরা বিভিন্ন প্রকার call block সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি । কিন্তু আমরা অনেকেই এই ২ টি পদ্ধতির কনটাই ব্যবহার করতে পারিনা বা চাইনা । তাই এইসব ঝামেলায় না গিয়ে  আপনাদের একটা সহজ টিপস দেব । আপনারা অনেকেই হয়ত এটা জানলেও জানতে পারেন । চলুন দেখে আসি কিভাবে এটা করবেন ।
*** জিপি, রবি, বাংলালিংক এবং এয়ারটেল গ্রহকদের জন্য ***
  1. প্রথমে আপনি আপনার মোবাইল এর call divert অপশন এ জান (voice call) ।
  2. তারপর সেখান থেকে Divert when busy / If busy তে চাপুন এবং Activate চাপুন ।
  3. তারপর To other number এ নিচের অপারেটর অনুসারে নাম্বার বসিয়ে দিন এবং Ok চাপুন । বাস আপনার কাজ শেষ ।
ক) জিপি এর জন্য – ১২৬৬
খ) রবি এর জন্য – ৮১২১
গ) বাংলালিংক এর জন্য – ৭৭০
ঘ) এয়ারটেল এর জন্য – ৭৮৯
** সিটিসেল এবং টেলিটক গ্রাহকরা তাদের voice mail নাম্বার বাবহার করে ট্রাই করে দেখেন হতেউ পারে ।
এবার ফলাফলঃ
এখন যে কলার ই আপানাকে call করুক না কেন, আপনি শুধু call টা কেটে দিন । এখন যে আপনাকে call করেছে তার ১২টা বাজতে শুরু করেছে । অর্থাৎ তার মোবাইল এ Call  টা রিসিভ হয়ে গ্যাসে । ভয় নেই, আপনার টাকা কাটবেনা ।
আমার কথা বিশ্বাস না হলে হাতের কাছের মোবাইল টা দিয়ে ট্রাই করে দেখুন 

রবিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১১

কেন আপনি মজিলা ফায়ার ফক্স ব্যবহার করবেন? এড-অনস স্ক্রিপ,নিরাপত্তা সোজা কথায় পালটে যাবে আপনার ব্রাউজিং অভিজ্ঞতা!! B-)B-)


কি চান নাকি আপনার ব্রাউজিং অভিজ্ঞতা পালটে দিতে? আপনি কি এখনও অন্য ব্রাউজার নিয়ে পড়ে আছেন? তাহলে এই পোস্ট পড়ে আজই সিদ্ধান্ত নিন এখনই মজিলা ব্যবহার করবেন নাকি অন্য ব্রাউজার ব্যবহার করে পিছনে পড়ে থাকবেন!



আমি মজিলার যে বিষয়গুলো জানাব তা কয়েকটা ভাগে ভাগ করেছি।

গ্রেট এড-অনস
ইউজার স্ক্রিপ্ট
মজিলা ব্যাকআপ
নিরাপত্তা
স্পিড আপ

গ্রেট এড-অনস

মজিলা জনপ্রিয়তার অন্যতম একটি কারণ হলো এর অফুরন্ত এড-অন্স। এড-অন গুলার জন্য অন্য ব্রাউজার এর ধারে কাছেও আসতে পারছে না। যদিও অনেকে ভিন্ন মত পোষন করে থাকে। শত বিতর্কের মাঝেও আমার কাছে মজিলাই সেরা। শুধু মাত্র এড-অনই নয় মজিলার বিভিন্ন ফিচার এখনো আমাকে ডিফল্ট ব্রাউজার হিসেবে ব্যবহার করতে বাধ্য করছে। যদিও আমি সব জনপ্রিয় ব্রাউজার ব্যবহার করে থাকি।

Adblock Plus

ওয়েব সাইটের বিরক্তিকর বিজ্ঞাপন ব্লক করার জন্য এই অসাধারন এড-অন। যা আপনার ব্রাউজিং স্পিড বাড়াবে।

AniWeather

এনিমেটেড লাইভ আবহাওয়া আপডেট। যা কিনা রোদ বৃষ্টির সত্যি আপডেট দিবে!

AutoCopy

ওয়েব পেজের যে কোন লিখা মাউস দিয়ে সিলেক্ট করে দিন। ব্যস অটো তা কপি হয়ে যাবে। কষ্ট করে copy তে ক্লিক করতে হবে না।

AutoPager

এটা যে কোন সাইট অটো লোড হবে অর্থাৎ যে কোন সাইটের Next বাটন ক্লিক না করেও পরের পেজ গুলা শো করবে।

FastestFox

যা আপনার ব্রাউজিং গতি বাড়াবে।

Flashblock

অনেক সাইটেই অপ্রয়োজনীয় ফ্ল্যাশ এনিমেশন থাকে যা স্পিড অনেক কমিয়ে দেয়। এটা তা ব্লক করে দিবে। তবে আপনার প্রয়োজনীয় ফ্ল্যাশ ক্লিক করে দেখতে পারবেন।

FlashGot

আমাদের প্রিয় একটি ডাউনলোড ম্যানেজার হলো IDM। অনেক ক্ষেত্রে অনেক সাইট থেকে IDM থেকে ডাউনলোড না হয়ে মজিলা থেকে ডাউনলোড শুরু হয়। ঐসব সাইট থেকে IDM দিয়ে ডাউনলোড করতে এ আড-অন।

ScoreWatch

এটা দিয়ে ক্রিকেটের লাইভ স্কোর আপডেট জানা যায়।

SearchPreview

এটি খুব প্রয়োজনীয় সার্চের জন্য। আপনি গুগলে সার্চের সময় সাইটগুলোর প্রিভিউ দেখে নিতে পারবেন।

TimeTracker

এটা দিয়ে জানতে পারবেন আপনি কতক্ষন ব্রাউজিং করেছেন মজিলা দিয়ে।

Bengali (Bangladesh) Dictionary



আপনি খুব সহজেই এটার মাধ্যমে বাংলা বানান ঠিক আছে কিনা তা চেক করে নিতে পারবেন।

Facebook PhotoZoom



ফেসবুকে ফটো দেখার জন্য চমৎকার একটা এড-অনস ;)
ফেসবুকে ছবি দেখার জন্য একটু ঝামেলা করতে হয়। ছবিতে ক্লিক করে তারপর দেখতে হয়। :( জুম করার সিস্টেম থাকলে কেমন হয়?
যদি এমন হয় ছবিতে কার্সর নিলে অটোমেটিক বড় হয়ে যাবে!
হ্যা এটা করা যাবে খুব সহজেই। এর জন্য তেমন কিছু করতে হবে না।এটা ব্যবহার করলেই হবে। :D

FB Sidebar Disabler



ফেসবুক এর বর্তমান বিরক্তিকর চ্যাটবার দূর করে আগের চ্যাটবার ফিরিয়ে আনতে পারবেন।

Flagfox

সাইটের সার্ভার লোকেশন জানতে পারবেন।

Google Shortener

অনেক সময় লিঙ্ক সংক্ষেপ করতে হয় তখন এটা কাজে লাগবে।

Google DeTwitter



বিরক্তিকর গুগল ফলাফল থেকে টুইটার ফলাফল Removes করা।

Image Zoom



এটা দিয়ে যে কোন ছবি জুম করা যাবে।

Lazarus

এটা নিয়ে গ্রেট টেকি নাফিস ইফতেখারের পোস্ট আছে। ফিরে পান ব্রাউজারে লেখা প্রতিটি অক্ষর (ব্রাউজার ক্র্যাশ করলে/কারেন্ট গেলে/পিসি রিস্টার্ট হলেও)

Less Spam, please

অনেক সময় অপ্রয়োজনীয় সাইটে মেইল আইডি দিতে হয়। তাই টেম্পরারি মেইল আইডি দিলে স্পামিং এর ভয় থাকে না। এটা তখন কাজে লাগবে।

Personas

মজিলাকে বিভিন্ন রুপে রাঙ্গিয়ে দিতে পারে এটা।

QuickJava

বিশেষ করে লিমিটেড ইউজারদের জন্য অনেক উপকারী। ব্যান্ডউইথ বাচাতে এটা অনেক উপকারী। খুব সহজেই Java, Javascript, Flash, Silverlight, Images ডিজেবল করে রাখতে পারবেন।

SortPlaces

আপনার মনের মতো বুকমার্ক সাজিয়ে রাখতে পারবেন। :D

SkipScreen

ডাউনলোড সাইটগুলো থেকে সহজেই ডাউনলোড করতে পারবেন।

Ubiquity

এটা নিয়েও গ্রেট টেকি নাফিস ইফতেখারের পোস্ট আছে।Ubiquity - ফায়ারফক্সের সেই অল-ইন-ওয়ান এ্যাডঅন যার প্রেমে আজোঐরূপ ঐরূপ হাবুডুবু খাচ্ছি

Read It Later

অনুজীবের এই পোস্ট পড়তে পারেন। নেট না থাকলেও আমি ব্লগ পড়তে পারি ( একটি এ্যাড অন এবং আমার ব্লগ পড়া)

Stylish

এটা নিয়ে আমার পোস্ট দেখুন। বদলে ফেলুন আপনার Facebook এর চেহারা

Greasemonkey

এটা যে কত দরকারি তা এমনিতেই বিভিন্ন টিউনে দেখতে পারবেন।

আমি যা ব্যবহার করি মোটামুটি সব এখানে দিলাম। আর হ্যা ভবিষ্যতে নতুন এড-অন্স পেলে আপডেট করে দিব। তাই কিছুদিন পর এসে এসে চেক করে যাবেন। ;)

**************************************

নিরাপত্তা

মজিলার নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তোলার তেমন সুযোগ নেই। নিরাপত্তার দুইটি ট্রিক্স জানুন।

প্রাইভেট ব্রাউজ করুন মজিলাতে গোপনীয়তা রক্ষা করে!

আমরা যারা ব্রাউজ করি তাদের জন্য বলছি, আপনারা কি জানেন ব্রাউজ করার পরে আপনার এমন কিছু জিনিষ থেকে যাচ্ছে যা থেকে আপনার গোপনীয়তা নষ্ট হচ্ছে? এর থেকে আপনার অনেক কিছুই ট্রেস করা সম্ভব। আপনি ব্রাউজ করার পর browsing history, cookies এবং data সেভ হয়ে থাকছে যা আপনার নিরাপত্তার জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। আর এসব থেকে মুক্তি দিতে আছে মজিলা। যারা মজিলা ব্যবহার করেন তারা এ সুবিধাটা ভোগ করতে পারবেন। আপনি মজিলার Private Browsing mode এনাবল করে দিয়ে যদি ব্রাউজিং করেন তখন আপনাকে ট্রেস করার মত কোন কিছুই থাকবে না কারন পিছনের সব ডেটা মুছে যাবে।

যেভাবে করবেনঃ

প্রথমে মজিলার সর্বশেষ ভার্শন ইন্সটল করে নিন।

Tools menu ওপেন করুন।
Start Private Browsing এ ক্লিক করুন। অথবা Shift + Control + P চাপুন।
এরপর কনফার্ম করুন।

ব্যস হয়ে গেল। এখন যত খুশী ব্রাউজ করুন কিছুই কেউ খুজে পাবে না।
আর এটা বন্ধ করতে একইভাবে Tools menu>End Private Browsing।

মাস্টার পাসওয়ার্ডঃ

ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেভ করে রাখা কতটা ভয়ংকর হতে পারে তা আমার আগের অনেক পোস্টেই বলেছি। সোজা কথা ব্রাউজারে সেভ করা পাসওয়ার্ড এক তুড়িতেই হাতিয়ে নেয়া সম্ভব!
তাহলে উপায়? হ্যা উপায় আছে। উপায় হলো মজিলা ফায়ার ফক্স ব্যবহার করা। মজিলাতে আপনি যদি মাস্টার পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন তাহলে কোন ভয় ছাড়াই পাসওয়ার্ড সেভ রাখতে পারেন।:) কিভাবে মাস্টার পাসওয়ার্ড দিবেন?
“Tools -> Options -> Security / Passwords -> Use a master password কাজ শেষ!:)

স্পিড আপ

মজিলা হবে আরও গতি সম্পন্ন যদি নিচের টিপস গুলি পালন করেন।

প্রথমে মজিলা ব্রাউজারের এড্রেস বারে টাইপ করুন : about:config তারপর এন্টার দিন ।



একটি সতর্ক বার্তা আসবে । I`l be careful, I promise ক্লিক করুন। নতুন একটি উইন্ডো আসলে সেখানে নিচের লাইনগুলো বের করুন।
network.http.pipelining network
http.proxy.pipelining network
http.pipelining.maxrequests
তারপর নিচের চিত্র অনুযায়ী সেট করুন ।



Set "network.http.pipelining" to "true"

Set "network.http.proxy.pipelining" to "true"

Set "network.http.pipelining.maxrequests" তে 30 বা 8
এসব set করতে ঐ গুলার উপর ডাবল ক্লিক করুন।
এখন আবার এ লিখাটি বের করুন
network.dns.disableIPv6
এবার এটি true করে দিন।
তারপর উইন্ডো এর যে কোন জায়গায় মাউস এর রাইট ক্লিক করে New-> Integer সিলেক্ট করে nglayout.initialpaint.delay নাম দিয়ে ভ্যালু 0 দিন।

একইভাবে New > Boolean সিলেক্ট করে content.notify.ontimer নাম দিন । এবং True সিলেক্ট করুন।

আবার New > Boolean সিলেক্ট করে content.interrupt.parsing নাম দিন । এবং True সিলেক্ট করে কাজ শেষ করুন ।

New > Integer খালি বক্সে content.notify.interval টাইপ করে OK করুন । অতপর 750000 সেট করে OK করে বেরিয়ে আসুন ।

আবার, New > Integer খালি বক্সে content.max.tokenizing টাইপ করে OK করুন । অতপর 2250000 সেট করে OK করে বেরিয়ে আসুন ।

New > Integer খালি বক্সে content.notify.backoffcount টাইপ করে OK করুন । অতপর 5 সেট করে OK করে বেরিয়ে আসুন ।

আবার,New > Integer খালি বক্সে content.switch.threshold টাইপ করে OK করুন । অতপর 750000 সেট করে OK করে দিন।

মজিলা ব্যাকআপ

অনেক কিছুইতো এতক্ষন ধরে করলেন।(মনে হয় :P ) কিন্তু কিন্তু নতুন করে যখন অপারেটিং সিস্টেম সেটআপ দিবেন তখন কি হবে? হ্যা সে জন্য আছে সু ব্যবস্থা। অর্থাৎ একবার করলেই সেটা বেকআপ নিয়ে সারা জীবন ব্যবহার করতে পারবেন। ব্যবহার করুন MozBackup।

ব্যবহার বিস্তারিত জানতে দেখতে পারেন এই টিউন। উইন্ডোজ রি-ইন্সটল করলেও ফায়ারফক্স থাকবে আগেরই মত

অনেক সময় নিয়ে পোস্ট করলাম।
আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।

USB drive যদি write protected দেখায় তাহলে সমাধানের উপায়

মাঝে মাঝে আপনার USB drive (pen drives, memory cards, iPod and other USB mass storage devices) টি write protected দেখায় এবং আপনি কোন delete/Copy করতে পারেন না।

যে সব Message সাধারনত দেখায় তা হল:
* Cannot copy files and folders, drive is write protected * Cannot format the drive, drive is write protected * The disk is write protected * Remove write protection or use another disk * Media is write protected

আসুন দেখি কিভাবে আমরা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি।

যে কারনে এই সমস্যা দেখা যায় এবং তার সমাধান :
১। যদি আপনার USB Device টি physical lock থাকে তাহলে এই সমস্যায় পতিত হবেন। তাই এটি Unlock করতে হবে।
২। কিছু কিছু virus আছে যা আপনার PC registry hack করতে পারে। যার দরুন আপনার USB Device টি write protected দেখায়।

পরিত্রানের উপায়:

1. Start Menu থেকে Run গিয়ে লিখুন regedit এবং Enter করুর তাহলে আপনি registry editor এ ঢুকবেন।

2. এখন নিচের path টি Navigate করুন।

HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control\StorageDevicePolicies

Note: যদি StorageDevicePolicies না থাকে তাহলে Control এর উপর Right click করে New>Key - Select করে আপনাকে এটি create করতে হবে।

3. right pane থেকে WriteProtect এর উপর Double click করে Data Box থেকে Value "0" করুন এবং OK করুন।

4. Registry close করে আপনার computer টি Restart করুন, তারপর পুনরায় connect করুন আপনার USB drive।
আশা করি ইপনার সমস্যা সমাধান হবে।

হার্ডওয়্যার সমস্যা ও তার সমাধান পর্ব-১


প্রিয় টেক টিউন বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই। যারা কম্পিউটা নিয়ে কাজ করেন তারা কম্পিউটার নিয়ে কখনোবিড়ম্বনায় পড়েননি এমন লোক মনে হয় এক জনও নেই। কারণ কম্পিউটার চালালে যেকোন সময় যে কোন রকম সমস্যায় পড়াটাই সাভাবিক। তখন সিপিইউ নামক বাক্সটা নিয়ে টানাটানি করাটা যে কতটা ঝামেলা তা কেবল ভুক্তভুগিরাই জানেন। অথচ সামান্য একটু হাতের কাজ জানা থাকলেই এটা নিয়ে টানাটানি করার ঝামেলা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আর নিশ্চিন্তে কাজও করা যায়। আপনাদের এই সমস্যার কথা ভেবে অনেকদিন ধরেই ভাবছিলাম এমন একটা টিউন করব। মাঝে-মধ্যে বিভিন্ন যায়গায় খুজে দেখি এমন কোন টিউন আছে কিনা। কিন্তু কোথাও তেমন কোন টিউন দেখতে পেলাম না। তাই হার্ডোয়ার নিয়ে ধারাবাহিক টিউন করব করব করে সাহস করে করেই ফেললাম। আমি আশা করি কেউ যদি এই টিউনটির প্রতিটি পর্ব মনোযোগ দিয়ে দোখেন, তিনি তার নিজের পিসির সমস্যার সমাধান করতে তো পারবেনই, ইচ্ছা করলে ছোটখাট একটা সার্ভিস সেন্টারও খুলে ফেলতে পারবেন। যাই হোক আর লেকচার না বাড়িয়ে কাজে ডুপ দেই, কেমন?
আমরা আজ জানব একটা কম্পিউটার বানাতে মোটামোটি কী কী লাগে। তারপর এগুলো কিভাবে এসেম্বল করতে হয় তা জানব। তার পর জানব কীভাবে অপারেটিং সিস্টেম সেটআপ করতে হয়। এর পর আলোচনা করব পিসির বিভিন্ন সমস্যা ও তার সমাধান। এগুলো ধারাবাহিকভাবে টিউন করা হবে। যেহেতু এই বিভাগটা সমস্যা ও তার সমাধান, তাই সমস্যা ও তার সমাধানগুলো আলোচনা হবে বিস্তারিত। কম্পোনেন্ট পরিচিতি আলোচনা করব সংক্ষিপ্ত।
তবে কারো কোন ইচ্ছা থাকলে এ ব্যপারেও বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
একটা আস্ত কম্পিউটার তৈরী করতে যা যা লাগে তা যোগার করে নেন। আর আপনি যদি তা না জানেন তবে বলেছি, কান খাড়াকরে শুনেন-
প্রথমেই দরকার একটা প্রসেসর। একটা কুলার ফ্যান। কুলার ফ্যানটি অবশ্য প্রসেসরের সাথেই থাকে। একটা মাদার বোর্ড। তবে মাদার বোর্ডটি যেন প্রসেসরটি সাপোর্ট করে। এটা মাদার বোর্ড এর স্প্যাসিফিকেশনস দেখে জেনে নিন। কেননা মাদার বোর্ড প্রসেসরটি সাপোর্ট না করলে সারা দিন গুতা গুতি করলেও কোন লাভ নেই। সবকিছু অ্যাসেম্বল হবে ঠিকই মাগার পিসি রান করবে না। আর লাগবে র‍্যাম, হার্ডডিস্ক, ডিভিডি রম, পাওয়ার ক্যাসিং, কি বোর্ড, মাউস আর একটা মনিটর।
তাছাড়া আরো কিছু সরঞ্জাম লাগে যেমন:-সিপিইউ পাওয়ার ক্যাবল, সাতা ক্যাবল, আই ডি ই ডাটা ক্যাবল, বিভিন্ন রকম স্ক্রু ইত্যাদি। এগুলো অবশ্য মাদার বোর্ড ও ক্যাসিং এর সাথে থাকেই।
Processorএবার আসুন উপরের সরঞ্জামাদির সাথে একটু পরিচিত হয়ে নিই।
১। প্রসেসরঃ প্রসেসরকে বলা হয় কম্পিউটারের মস্তিষ্ক। অর্থাৎ কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ক্রিয়াকলাপ এই প্রসেসরকেই করতে হয়। মস্তিষ্ক ছাড়া যেমন কোন মানুষ হয় না, প্রসেসর ছাড়াও তেমনি কোন পিসি হয় না। কম্পিউটারের মূল চালক এই সিপিইউ। বাহ্যিকভাবে এটি ক্ষুদ্র হলেও এর কারয ক্ষমতা কল্পনাতীত।কম্পিউটারের সামগ্রিক প্রক্রিয়াকরণ ক্রিয়াকলাপ প্রসেসরের মাধ্যমেই হয়ে থাকে। আমরা কম্পিউটারের মাধ্যমে যে কাজটাই করি না কেন, তার সবচেয়ে জটিল এবং প্রধান কাজটাই করে প্রসেসর। আরেকটা কথা, আপনার কম্পিউটারটির কায্য ক্ষমতা কিন্তু সিপিইউর উপরই বেশিরভাগ নির্ভর করে। অর্থাৎ আপনার পিসি কতটা দ্রুত কাজ করবে মানে কত দ্রুত ডেটা প্রসেস করবে তা সিপিইউর উপরই নির্ভর করে। কাজেই প্রসেসরটা অবশ্যই হাই স্পীডের নিতে ভুল করবেন না। বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বিভিন্ন মডেলের বিভিন্ন স্পীডের প্রসেসর পাওয়া যায়। যেমন- ইন্টেল পেন্টিয়াম ফোর, ডুয়েল কোর, কোর টু ডু, কোর টু কোয়াড, কোর আই-৩, কোর আই-৫, কোর আই-৭, এএমডি, এথলন ইত্যাদি। আপনার প্রসেসরের স্পীড কতো তা দেখে নিন। প্রসেসর কেনার সময় এর ক্যাশ মেমোরী কত দেখে নিন। কারণ ক্যাশ মেমোরী যত বেশী হবে প্রসেসরের প্রসেস করার ক্ষমতা এবং গতি ততো বেশী হবে। আপনি কোনটা সিলেক্ট করবেন তা আপনার ব্যাপার। এগুলো বিস্তারিত লিখলে আসল কাজ করার সুযোগ হবে না। এসব ব্যাপারে অন্য কোন টিউনে আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ। আপাতত এটুকুই জানুন।
Cooler Fan২। কুলার ফ্যানঃ কুল মানে ঠান্ডা আর ফ্যান মানে পাখা। কাজেই কুলার ফ্যান মানে কি তা নাম দেখেই বুঝতে পারছেন। প্রসেসরটি যখন কাজ করে তখন এটি প্রচুর গরম হয়। এই গরম প্রসেসরটি ঠান্ডা করার জন্যই আসলে কুলার ফ্যানটি ব্যবহার করা হয়। এটির নীচের দিকে তাকালে দেখবেন  অনেক গুলি অ্যালুমিনিয়ামের পাতের ফিন। এটাকে হীটসিঙ্ক বলে।  মাঝখানটা সমতল। এই সমতল অংশটি প্রসেসররে সাথে লেগে থাকে। প্রসেসরটি যখন গরম হয় তখন এই অ্যালুমিনিয়ামের হীটসিঙ্কটি তাপ শোষণ করে নেয়। আর ফ্যানটি সেই তাপ বাতাসে ছড়িয়ে দিয়ে প্রসেসরটিকে ঠান্ডা রাখে। প্রসেসর বেশী গরম হলে পিসি হ্যাং হয়ে যায়। এমনকি অনেক সময় পিসিটি বন্ধও হয়ে যায়। ভাল কথা- আপনার প্রসেসরটি যত ঠান্ডা থাকবে সিপিইউটি তত দ্রুত কাজ করবে। তার মানে এই না প্রসেসরটি আপনার ডিপফ্রিজে রেখে দেবেন। কুলার ফ্যানটি একটু ভাল মানের হলেই হবে।
Motherboard৩। মাদারবোর্ডঃ মাদার মানে মা- এটা সবাই জানে। এটা দেখতে বেশ বড় একটা সার্কিট বোর্ড। বিভিন্ন ছোট ছোট কম্পোনেন্ট ঝালা দিয়ে বসানো থাকে। এটাতে প্রসেসরটি বসানোর জন্য একটা সকেট থাকে। এছাড়াও বিভিন্ন রকমের স্লট থাকে। এগুলো হলো, ISA, PCI, VGA, RAM ইত্যাদি। আপনার কম্পিউটারটির মা হল মাদার বোর্ড। কম্পিউটারের যতরকম ডিভাইস আছে তা কিন্তু এই মাদার বোর্ডের সাথেই যুক্ত হয়ে থাকে। এমনকি প্রসেসরটাও। আর আপনার অন্যান্য ডিভাইসগুলি কেমন কাজ করবে তা মাদার বোর্ডের উপরই নির্ভর করে। ভাল বাসের মাদার বোর্ডের পারফরমেন্স সবসময়ই ভাল। মাদার বোর্ড কেনার সময় দেখে নিন এটি কোন কোন প্রসেসর সাপোর্ট করে, এর বিল্ট ইন এজিপি RAM কত, এর বাস স্পীড কতো, র্যাম কোনটা সাপোর্ট করে। এর আই ডি ই পোর্ট আর সাটা পোর্ট কয়টা। মনে রাখবেন AGP RAM যতো বেশী হবে পিসির আউটপুট রেজুলেশন ততো ভাল দিতে পারবে। যারা গ্রাফিক্সের কাজ করেন কিংবা হাই রেজুলেশনের ভিডিও দেখেন অথবা বাঘা বাঘা গেমস খেলেন তাদের জন্য ব্যপারটা খুব ইমপরটেন্ট। মাদারবোর্ডটি আপনার অন্যান্য কম্পোনেন্টের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা জেনে নিন। কেননা আইডিই ডিভাইস কিনার পর দেখলেন আপনার মাদারবোর্ডে সেই পোর্টটাই নাই। তখন নিজের চুল ছেঁড়া ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে না। তবে এখন এর আইডিই ডিভাইস এক্সেসরিজ নেই বল্লেই চলে। লেটেস্ট মাদারবোর্ডগুলোতে কিন্ত আইডিই পোর্ট থাকে না।  কারণ আইডিই পোর্ট এর চাইতে সাতা পোর্টের গতি অনেক বেশী। কিনলে লেটেস্ট মাদার বোর্ডটি কেনাই বুদ্ধিমানের কাজ।
RAM৪। র‍্যামঃ RAM মানে Random Access Memory। কম্পিউটারের কাজকর্ম সরাসরি র‍্যাম এ লেখা হয় এবং এখান থেকে পড়া হয়। শিক্ষক যেমন ব্লাকবোর্ড ছাড়া কোন কিছু লিখতে পারে না, কম্পিউটারও তেমনি র‍্যাম ছাড়া কোন কিছু লিখতে ও পড়তে পারে না। কম্পিউটার যখন অন হয় তখন কম্পিউটার কাজ করার মতো তথ্য র‍্যামে এনে তবেই ওপেন হয়। আবার কোন পোগ্রাম রান করলে সেই প্রোগ্রামটা RAM এ এনেই প্রোগ্রামটা ওপেন হয়। যদি কখনো কোন প্রোগ্রাম র‍্যাম এ লোড করার মতো জায়গা না পায় তবে সেটা ওপেনই হবে না। কাজেই যত বেশী র‍্যাম লাগান ততোই ভাল চলবে আপনার পিসি। এটা একটা অস্থায়ী স্মৃতি ভান্ডার। বিদ্যুৎ সরবারহ বন্ধ হয়ে গেলে এই স্মৃতি ভান্ডারের সকল তথ্য মুছে যায়। র‍্যাম এর বাস স্পীড বেশী হলে কম্পিউটারের গতি বেশী হয়। কাজেই বাস স্পীড দেখে র‍্যাম সিলেক্ট করুন। বিভিন্ন প্রকার র‍্যাম আছে। যেমন- DDR-1, DDR-2, DDR-3, DDR-4, DDR-5, DDR-6, DDR-7, DDR-8 ইত্যাদি। ( DDR-6, DDR-7, DDR-8 নামে কোন RAM পৃথিবীর কোথাও আছে কিনা জানা নাই।)
Hard Drive৫। হার্ডডিস্কঃ এটা দেখতে শক্ত বাক্সের মতো। তবে এটা কিন্তু লোহার তৈরীর নয়। এটা আসলে অ্যালুমিনিয়ামের বাক্সের তৈরী। নীচের দিকে একটা সার্কিড আছে। কম্পিউটারের সকল ডেটা এটাতে জমা থাকে। ভেতরের খবর পরে আলোচনা করব। এর পেছনের দিকে ডেটা কেবল ও পাওয়ার কেবল লাগানের জন্য পোর্ট আছে। বিভিন্ন ক্যাপাসিটির হার্ডডিস্ক আছে। যেমন- ৩২০GB, 500GB, 1TB, 1.5TB ইত্যাদি। এর RPM ও ডেটা আদান প্রদান স্পীড কত তা দেখে কেনাটা বুদ্ধিমানের কাজ। RPM মানে হল- ঘূর্ণন পার মিনিট। যতো স্পীডে ঘুরবে ততো দ্রুত ডেটা রিড-রাইট করতে পারবে। সাধারণত ৫৪০০ ও ৭২০০ RPM পাওয়া যায়। আরেকটা ব্যাপার দেখেনিন যে হার্ডডিস্কএর সিক টাইম কত। সিকটাইম হার্ডডিস্ক এর একটা বিরাট ফ্যাক্টর। হার্ডডিস্ক নিয়ে ঝাকা-ঝাকি করা উচিৎ নয়। কেননা ঝাকা-ঝাকি করলে এটা বাদ দিয়ে নতুন আরেকটা কিনতে হতে পারে। আর আছাড় খেলেতো কোন কথাই নেই।
Optical Drive৬। ডিভিডি রমঃ এটা সিডি/ডিভডি রিড করার জন্য ব্যবহার করা হয়। ছবি দেখে চিনে নিন এটা দেখতে কেমন হবে। আপনি ইচ্ছা করলে ডিভিডি রাইটার বা কম্বো ড্রাইভ ও ব্যবহার করতে পারবেন। মনে রাখবেন সিডিরম কেবল সিডি রিড করতে পারে, ডিভিডি নয় আর ডিভিডিরম সিডি এবং ডিভিডি উভয়ই রিড করতে পারে। এখন কোনটা কিনবেন সেটা আপনার ইচ্ছা। তবে ডেটা রিড/রাইট করার স্পীডটা দেখে কিনবেন।
Casing৭। পাওয়ার কেসিং: কম্পিউটারের যাবতীয় কম্পোনেন্টগুলি যে খাঁচার ভিতর বসানো থাকে তাকেই বলে কেসিং। এটা স্টীল কিংবা অ্যালুমিনিয়ামের তৈরী হয়ে থাকে। সামনের দিকে পাওয়ার বাটন, রিসেট বাটন, USB পোর্ট ও Front Audio পোর্ট থাকে। আর থাকে পাওয়ার LED ও হার্ডডিস্ক ড্রাইভ  LED। পেছনের দিকে থাকে বিভিন্ন কানেক্টরের পোর্ট ও কুলিং ফ্যান। পাওয়ার কেসিং নিয়ে কেউ মাথা না ঘামালেও আমি মনে করি এটা কম্পিউটারের আরেকটা ইমপরটেন্ট বস্তু। কেননা আপনার কম্পিউটারের চালিকা শক্তির যোগান কিন্তু এই পাওয়ার কেসিংই সরবারহ করে। এটার পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট পুরো সিস্টেমে পাওয়ার সরবারহ করে। পাওয়ার সাপ্লাই দুরবল হলে আপনার পিসির হায়াৎ অর্ধেকটা কমে যাবে। বেশি ওয়াটের পাওয়ার সাপ্লাই ব্যবহার করা উত্তম। সেটা যেন ভালমানের হয়। আর কেসিংএ ভেতরটা একটু খোলামেলা হলে ভাল হয়। কুলিং ব্যবস্থাটা অবশ্যই ভাল হতে হবে। কারণ কেসিংএ কুলিং ব্যবস্থা ভাল না থাকলে পুরো সিপিইউটাই গরম হয়ে যায়। দেখতে খারাপ লাগলেও বড় সাইজের কেসিং ব্যবহার করা ভাল।
Key Board৮। কিবোর্ডঃ এটা দেখতে অনেকগুলো বাটনের সমষ্টি। সাধারণত ১০১, ১০২, ১০৪, ১২৫ টি বাটন থাকতে পারে। কম্পিউটারে বিভিন্ন ডেটা ইনপুট করার জন্য এই কি বোর্ড ব্যবহার করা হয়। কি বোর্ড একটা হলেই হল। তবে ভাল হলে ভাল। কী গুলো সফ্ট হলে আরো ভাল।

Mouse৯। মাউসঃ মাউস দেখতে নেংটি ইদুরের মতো। তবে তার লেজটা সরু ও খুব লম্বা। লেজটার মাথাটা কিন্তু একটু বড়। ইঁদুরটা দেখতে মৃত, এটা সিপিইউর পেছনে সংযোগ দিয়ে জিবীত করা হয়। নেংটি ইঁদুরটি আপনার হাতের সাথে সহজেই মানানসই এমন সাইজ বেছে নিন। ইয়া বড় কিংবা একেবারে টুনিটেক হলে সমস্যা। কাজ করে সাচ্ছন্দ্য বোধ নাও হতে পারে।
Monitor১০। মনিটরঃ এটা দেখতে টেলিভিশনের মতো। কম্পিউটার চালু করলে যে পর্দাটায় রঙিন ছবি ভেসে উঠে এটাই মনিটর। এটা কয়েক প্রকারের হয়। যেমন: CRT, LCD, LED, Plasma ইত্যাদি। আমরা সারাদিন কম্পিউটারে যতই কাজ করি  তার কোনটাই  কিন্তু মনিটরে হয় না। সকল কাজ হয় সিপিইউতে। আমরা কি করছি বা কোথায় করছি তা দেখার জন্য শুধু মনিটর ব্যবহূত হয়। আপনার কাজের ধরণ অনুয়ায়ী বেছেনিন। হাই রেজুলেশন হলে ভাল। রেজুলেশন যতো বেশী হবে ছবি ততো ভাল হয়ার কথা। তবে সামনে বসে কাজ করতে হলে মিডিয়াম সাইজই ভাল। টিভি দেখার ইচ্ছা হলে ১০০০ ইঞ্চি কিনলেও আমার সমস্যা নাই।
আজকে শুধু কম্পোনেন্ট গুলোর নাম জানলাম। আগামী পরবে এগুলো অ্যাসেম্ব্লিং করে কীভাবে একটি কম্পিউটার তৈরী করা যায় সে ব্যাপারে আলোচনা হবে। ধৈয্য ধরে সাথে থাকুন।
আরেকটা কথা, এখানে আমরা হার্ডওয়্যার এর সমস্যা ও সমাধান নিয়ে আলোচনা করব। কাজেই প্রত্যেকটি  হার্ডওয়্যারের বিস্তারির আলোচনা করলে আসল কাজ হবে না। তবে আপনাদের মতামত থাকলে সেটাও করা হবে। তখন কিন্তু এক পরবে মাত্র একটা কম্পোনেন্ট নিয়ে আলোচনা করব, বেশী নয়।
কেমন লাগল জানাবেন। ভাল লাগলে টিউন চালিয়ে যাব। আর খারাপ লাগলে এখানেই বিদায়, আর সামনে বাড়ব না। কোন সাজেশন্স থাকলে করবেন। কমেন্টস করলে আরো ভাল।
সবাই ভাল থাকবেন

“হার্ডওয়্যার সমস্যা ও তার সমাধান-পর্ব-২” (কম্পিউটার কানেকশনস ও কানেকটর পোর্ট)

র্ট)

গত পর্বে আমরা কম্পিউটারেরর বিভিন্ন হার্ডওয়্যারের পরিচিতি নিয়ে আলোচনা করে ছিলাম। আর যারা এখনো হার্ডওয়্যার পরিচিতি পড়তে পারেননি তারা অতি শীঘ্রই পর্বটি দেখে নিন। কারণ পরিচিতি পর্ব ভালভাবে না জানা থাকলে বাকী পর্ব কিছুই বুঝবেন না। কাজেই দেরী না করে এখান থেকে দেখে নিন পরিচিতি পর্বটি।
হার্ডওয়্যার সমস্যা ও তার সমাধান পর্ব-১
আজ আমরা আলোচনা করব কম্পিউটারের বিভিন্ন কানেকশন পোর্ট ও কানেক্টর নিয়ে। কারন কানেকশন কম্পিউটারের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আমরা যখন কম্পিউটার অ্যাসেমব্লিং করব তখন বিভিন্ন পোর্টের সাথে বিভিন্ন কানেকটরের কানেকশন দিতে হবে। আর তখন যদি সেই কানেকশনটি না-ই চিনি তবে অ্যাসেমব্লিং রেখে শূধু কানেকটরটি খুঁজে খুঁজে হয়রান হতে হবে। এছাড়াও পরবর্তীতে যখন হার্ডওয়্যার সমস্যা ও সমাধান নিয়ে আলোচনা করব তখনো এই কানেকটর নিয়ে কাজ করতে হবে। আর তখন না বুঝে ইল্টো-পাল্টা কানেকশন দিলে আপনার পিসিতো বাতিল হবেই আপনিও বাতিল হয়ে যাবার সমূহ সম্ভাবনা থাকবে। কাজেই কানেকটর ও কানেকশন পোর্ট খুবই ভালভাবে চিনতে হবে। আসুন তবে চিনে নিই কানেকটর ও কানেকশনস।
In Put 220V
১। In Put 220V পাওয়ার পোর্টঃ এটা আপনার কেসিংএর ভেতরের পাওয়ার সাপ্লাইয়ের পোর্ট। কেসিংয়ের পেছন দিকে তাকালে দেখবেন উপরের দিকে বড় ছয় কোনা একটি পোর্ট। এটাতে পাওয়ার ক্যাবল সংযোগ করা হয়।
২। পাওয়ার ক্যাবলঃ এটা মেইন ২২০ ভোল্ট লাইন থেকে পিসিতে পাওয়ার সাপ্লাইয়ের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এটাকে পাওয়ার কর্ডও বলা হয়েথাকে। এটার এক মাথা ছয় কোনা ও অপর মাথা মেইন ২২০ ভোল্টে সংযোগ স্থাপনের জন্য তিনটি বা দুইটি পিন থাকে। ছয়কোনার প্রান্তটি কেসিং এর পাওয়ার পোর্টে লাগানো হয়। এই পাওয়ার কর্ডটি অবশ্যই ভাল এবং বেশী অ্যাম্পিয়ার সাপোর্টেড হতে হবে। কেননা এই একটি মাত্র ক্যাবল দিয়ে পুরু পিসি এবং মনিটরে পাওয়ার সরবরাহ করা হয়ে থাকে। কোন কোন ক্ষেত্রে অবশ্য মনিটরের জন্য আলাদা ক্যাবল ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

৩। ATX ২৪ পিন মেইন পাওয়ার কেবলসঃ এটা পাওয়ার সাপ্লাইয়ের সবচেয়ে বড় কানেক্টর। এটাতে ২০+৪=২৪ টি পিন থাকে। মাদারবোর্ডে পাওয়ার সরবরাহের জন্য এই পোর্টটি ব্যবহার করা হয়। কোন কোন মাদারবোর্ডের পাওয়ার কানেক্টর ২০ পিনের হয়। তখন এই ২৪ পিনের ক্যাবলটি থেকে ৪টি পিন আলাদা করে ২০ পিন সংযোগ দেয়া হয়। খেয়াল করে দেখুন ক্যাবলটির এক পাশে ৪টি পিন আলগা। এই আলগা পিন ৪টি বাহিরের দিকে ধাক্কা দিনঅ দেখবেন খুলে যাবে।
৪। ATX ৪ পিন পাওয়ার কেবলসঃ পাওয়ার সাপ্লাই থেকে বর্গাকৃতি আরেকটি চার পিনের কানেক্টর বের হয়েছে। এটার তার গুলোর দুটি কাল এবং দুটি হলুদ। এটাকে P4 পাওয়ার কানেক্টরো বলে। প্রসেসরে ডেডিকেটেড পাওয়ার সাপ্লাইয়ের জন্য এই কানেক্টরটি ব্যবহার করা হয়। এটাতে +১২ ভোল্ট পাওয়ার থাকে।

৫। ৪ পিন প্যারিফেরাল পাওয়ার ক্যাবলঃ সাদা মাথার ৪ পিনের কানেক্টরটিকে প্যারিফেরাল পাওয়ার কানেক্টর বলে। এটাতে দুটি কাল, একটি লাল, ও একটি হলুদ তার থাকে। হার্ডডিস্ক ও অপটিক্যাল ড্রাইভে পাওয়ার সাপ্লাইয়ের জন্য এটা ব্যবহার করা হয়।
৬। SATA পাওয়ার ক্যাবলঃ এই ককানেক্টরের মাথাটি থাকে কাল এবং চ্যাপ্টা। এটাকে সিরিয়াল ATA কানেক্টর ও বলা হয়। এটাতেও দুটি কাল, একটি লাল ও একটি হলুদ তার থাকে।

৭। ফ্লপি ড্রাইভ পাওয়ার ক্যাবলঃ এই পোর্টটি দেখতে সাদা রংয়ের। এটাকে মিনি কানেক্টর বলা হয়ে থাকে। কখনো কখনো আবার মিনি মোলেক্স ও বলা হয়। এটাতে ৪টি তার থাকে। এটাতেও দুটি কাল, একটি লাল ও একটি হলুদ তার থাকে।
৮। সিপিইউ সকেটঃ এটি মাদারবোর্ডে যুক্ত থাকে। এটি একটি ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট সকেট। এটাতে প্রসেসরটি স্থাপন করা হয়। এটাতে অনেকগুলো পিন থাকে যা প্রসেসরের সাথে মাদারবোর্ডের সংযোগ রক্ষা করে।  শুধু তাই না এটি প্রসেসরটিকে পিনের সাথে চেপে ধরে রাখে। এটাতে স্টীলের তৈরী একটি ঢাকনা থাকে। তবে ঢাকনার মাঝখানটা ফাঁকা।

৯। মাদারবোর্ড স্ক্রু হোলঃ মাদারবোর্ডটি কেসিংএর ট্রেতে ঠিকমতো বসানোর জন্য ৬টি ছিদ্র থাকে। এই ছিদ্র দিয়েই স্ক্রু প্রবেশ করিয়ে বোর্ডটিকে আটকানো হয়। খেয়াল করলে দেখবেন ছিদ্রটির চার দিকে সাদা বৃত্ত আঁকা থাকে। ছিদ্রটি অনেকটা ফুলের মতো দোখায়।

১০। সিপিইউ ফ্যান কানেকটরঃ সিপিইউর ফ্যানে পাওয়ার সরবরাহের জন্য মাদরবোর্ডে ৩ বা ৪ পিনের একটি সাদা রংয়ের কানেক্টর আছে। এটার নীচে CPU_FAN লেখা থাকে। এটাই সিপিইউ ফ্যান কানেক্টর।


১১। ATX ২৪ পিন মেইন পাওয়ার কানেকটরঃ মাদরবোর্ডে পাওয়ার সরবরাহের জন্য ২৪ বা ২০ পিনের একটি কানেক্টর থাকে। এটা দেখতে    সাদা প্লাস্টিকের। এটাই সবচেয়ে বড় পাওয়ার কানেক্টর।


১২। ATX ৪ পিন পাওয়ার কানেকটরঃ সিপিইউতে +১২ ভোল্ট পাওয়ার সরবরাহের জন্য এই কানেক্টরটি ব্যবহূত হয়। এটা দেখতে বর্গাকৃতি সাদা বা কাল প্লাস্টিকের হয়।

১৩। Front USB কানেকটরঃ দুই সারিতে (৫+৫) ১০ পিনের একটি কানেক্টর লক্ষ্য করুন। খেয়াল করুন এর শেষ দিকে ৯ নং পিনটি খালি। নীচের দিকে লেখা আছে F_USB1 অথবা F_USB2 অথবা F_USB3 অথবা F_USB4 অথবা  F_USB5 অথবা F_USB6। এটাই ইউএসবি কানেক্টর।


১৪। Front Audio কানেকটরঃ এটা দেখতে অনেকটা ইউএসবি পোর্টের মতোই ১০ পিনের একটা কানেক্টর। তবে এটাতে ৮ নং পিনটি খালি থাকে। এটার নীচে লেখা থাকে F_AUDIO। এটারও দুই সারিতে (৫+৫) ১০ টি পিন থাকে।

১৫। Front Panel কানেকটরঃ এটা বিভিন্ন মাদরবোর্ডে বিভিন্ন হয়। ফ্রন্ট প্যানেল কানেক্টরটি  সাধারণত ১০ পিনের হয় তবে ১০ নং পিনটি খালি থাকে। আবার কখনো কখনো ২০ পিনের ও হয়। এটার নীচে লেখা থাকে F_PANEL। এটাতে হেডার প্যানেলের মানে কেসিংএর সামনের পাওয়ার বাটন, রিসেট বাটন, পাওয়ার এলইডি, এইচ ডিডি এলইডি কানেকশন দেয়া হয়। এটা কোন পিনে কি কানেকশন দিবেন তা মাদরবোর্ডের ম্যানুয়্যাল দেখে নিন। সাধারণত ১,৩ HDD LED, ২,৪ Power LED, ৫,৭ Reset, ৬,৮ পাওয়ার স্যুইচ কানেকশন হয়। ১০ নং পিনটি খালি থাকে।
১৬। ফ্লপি ড্রাইভ কানেক্টরঃ  এটা ৩৪ পিনের একটি কানেক্টর। দুই সারিতে ১৭+১৭ পিন থাকে। ফ্লপি ড্রাইভকে কানেক্ট করার জন্য এই কানেক্টরটি ব্যবহার করা হয়। এটা দেখতে অনেকটা আইডিই কানেক্টরের মতো তবে লম্বায় একটু ছোট।


১৭। SATA পোর্টঃ এই পোর্টটি সাধারণত মাদরবোর্ডের কোনার দিকে থাকে। তবে বিভিন্ন ব্রান্ডের মাদরবোর্ডের বিভিন্ন যায়গায় হতে পারে। এটিদেখতে প্রায় আধা ইঞ্চির মতো লম্বা এবং ইংরেজি L অক্ষরের মতো। এটার নীচে লেখা থাকে SATA0, SATA1, SATA2, SATA3, SATA4 ইত্যাদি। সাতা ড্রাইভের সাথে মাদরবোর্ডের সংযোগ স্থাপনের জন্য এই পোর্ট ব্যবহূত হয়।

১৮। IDE পোর্টঃ এটা লম্বা ৪০ পিনের একটি পোর্ট। দুই সারিতে ২০+২০=৪০ পিন থাকে। তবে এত সারিতে একটি পিনের কোনকানেকশন নেই। আইডিই ডিভাইসকে যুক্ত করার জন্য এই পোর্ট ব্যবহূত হয়।

১৯। RAM স্লটঃ মাদরবোর্ডে লম্বা পাশাপাশি দুটি বা তিনটি স্লট থাকে। এর দুদিকে দুটি প্লাস্টকের লক থাকে। এটাকে RAM স্লট বলে। স্লটের ভিতরে একটি খাঁজ থাকে। এই খাঁজটি RAM এর প্রকার ভেদে বিভিন্ন স্থানে হতে পারে। আবার একাধিকও হতো পারে। যেমন RD RAM এ খাঁজ থাকে দুটি। আবার DDR-1, DDR-2, DDR-3, DDR-4 ইত্যাদি RAM এ খাঁজ থাকে একটি। তবে এক এক RAM এ এক এক স্থানে খাঁজ থাকে। কাজেই এক RAM এর স্লটে অন্য র্যাম বসানো যায় না।
২০। AGP স্লটঃ এটা মাদরবোর্ডের প্রায় মাঝামাঝি স্থানে থাকে। এই স্লটের এক পাশে একটি খাঁজ থাকে। সাধারণত খয়েরী রংয়ের হয়ে থাকে। তবে মাদরবোর্ডের ম্যানুফ্যাকচার ভেদে বিভিন্ন রংয়ের হতে পারে। এটার এক দিকে কখনো কখনো একটি লক থাকে। লকটিকে সকেটের আড়াআড়ি ভাবে হালকা টেনে খোলা হয়। সকেটটি দেখতে কেমন হবে তা চিত্রটি দেখে চিনে নিন।

২১। সাতা (SATA) ডাটা ক্যাবলঃ এটা দেখতে চ্যাপ্টা এবং লম্বা। এটা প্রায় আধা ইঞ্চি মোটা হয়। সাধারণত লাল রংয়ের হয়ে থাকে। তবে কাল বা হলুদরংয়ের ও হতে পারে। এই ক্যাবলটি মাদরবোর্ডের সাথে এবং অপটিক্যাল ড্রাইভের সাথে আসে। ক্যাবলটির দুই মাথায় কাল রংয়ের দুটি কানেক্টর থাকে। কানেক্টরটিতে কখনো কখনো একটি স্টীলের লক থাকে। SATA হার্ডড্রাইভ অথবা SATA অপটিক্যাল ড্রাইভ থেকে ডাটা মাদরবোর্ডের আদান-প্রদানের জন্য এই ক্যাবলটি ব্যবহার করা হয়। এটা সাধারণত ৭ পিনের হয়ে থাকে।
২২। IDE ডাটা ক্যাবলঃ এটা আইডিই ডিভাইসকে মাদরবোর্ডের সাথে যুক্ত করার জন্য ব্যাবহূত হয়। আইডিই হার্ডড্রাইভ অথবা আইডিই অপটিক্যাল ড্রাইভকে মাদরবোর্ডের সাথে যুক্ত করার জন্য লাগে। এটা ৪০ পিনের একটি ক্যাবল। ক্যাবলটির এক দিকে ক্যাবলের সমান্তরাল ভাবে লাল দাগ টানাথাকে। ভাল করে লক্ষ্য করলে দেখা যায় ক্যাবলটির কানেক্টরে একটি পিনের কোন কানেকশন নেই।
২৩। ফ্লপি ড্রাইভ কানেকটরঃ এটা ৩৪ পিনের একটি কানেক্টর। দুই সারিতে ১৭+১৭ পিন থাকে। ফ্লপি ড্রাইভকে কানেক্ট করার জন্য এই কানেক্টরটি ব্যবহার করা হয়। এটা দেখতে অনেকটা আইডিই কানেক্টরের মতো তবে লম্বায় একটু ছোট।

২৪। মাউন্ট সাক্রুঃ এটা দেখতে পিতলের রংয়ের মতো। এটাকে স্পেসার ও বলাহয়। এর মাথা দুটোর এক দিক মেল এবং অন্য দিক ফিমেল। মেল অংশটি কেসিংএর বে-তে লাগানো হয়। আর ফিমেল অংশটি থাকে মাদারবোর্ড এর দিকে।

২৫। মাদারবোর্ড স্ক্রুঃ এটা দেখতে স্টীলের মতো। মাথাটি প্লাস আকৃতির কাটা থাকে। এর মাথায় ছাতা বা ওয়াসার  লাগানো থাকে।



২৬। হার্ডডিস্ক স্ক্রুঃ এটা দেখতে সাটীলের মতো। মাথাটি মোটা এবং প্লাস আকৃতির কাটা থাকে।

২৭। ডিভিডি ড্রাইভ স্ক্রুঃ এটা ও দেখতে স্টীলের মতো। এটা ডিভিডি রম বা রাইটারের সাথে থাকে। আর যদি না থাকে তবে মাদারবোর্ডের স্ক্রু কে বিকল্প হিসেবে কাজে লাগানো যায়। মাথাটি একটু সরু আকৃতির এবং সামান্য লম্বা। মাথায় প্লাস আকৃতির কাটা থাকে।

২৮। ব্যাক প্লেটঃ এটা স্টীলের তৈরী আয়তাকার প্লেট। এটাকে Rear I/O প্যানেল ও বলা হয়। এই ব্যাক প্যানেলটি মাদারবোর্ডের পেছনের কি বোর্ড, মাউস, ভিজিএ পোর্ট, অডিও ইন-আউট, মাইক, ইউএসবি পোর্ট, ল্যান পোর্ট ইত্যাদি কানেক্টরের  মাপে ছিদ্র করা থাকে। তাছাড়াও কোন পোর্টটি কিসের তা মার্ক করা থাকে এই প্যানেলে।
আজ কানেকশন পোর্ট সম্পর্কে জানলাম।